Press Conference

12 Jun 2024

বিআইপি আয়োজিত ‘২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটঃ বিআইপি’র পর্যালোচনা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন


 
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি) বিগত ১২ জুন ২০২৪ তারিখে '২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটঃ বিআইপি’র পর্যালোচনা' শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। বিআইপি’র সভাপতি ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে যথাক্রমে ২০ শতাংশ ও ১০ শতাংশ বরাদ্দ প্রয়োজন। বিদ্যুৎ খাতে ক্যাপাসিটি চার্জ না কমালে ভর্তুকি অর্থনীতির উপর বোঝা হয়ে দাঁড়াবে। কালো টাকায় ১৫ ভাগ ট্যাক্সের সুযোগ দেওয়ায় সামাজিক ন্যায়বিচার লংঘিত হয় এবং জমি-ফ্ল্যাটের দাম বেড়ে যায়। স্থানিক পরিকল্পনার অভাবে যোগাযোগ খাতে এডিপির বরাদ্দ সঠিকভাবে কাজে আসছে না।উপকূলীয় অঞ্চলের সড়ক ও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে বিশেষ বরাদ্দ প্রয়োজন। টেকসই উন্নয়নের জন্য বাজেট বরাদ্দের গুণগত বিশ্লেষণ এবং জেলা বাজেট প্রণয়ন জরুরি। কেয়ার বাংলাদেশের পরিচালক পরিকল্পনাবিদ আমানুর রহমান বলেন, বাজেটে পিছিয়ে পড়া এলাকাসমূহের জন্য বিশেষ বরাদ্দ প্রয়োজন। সবুজায়ন বাড়ানো ও নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে বাজেটে বিশেষ প্রণোদনা অত্যন্ত জরুরি। 
 
বিআইপি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট-১ পরিকল্পনাবিদ সৈয়দ শাহরিয়ার আমিন বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ পেতে সমন্বিত মাস্টার প্ল্যান প্রয়োজন। বিনোদন ও চিকিৎসা খাতে কর বসানো গ্রহণযোগ্য নয়। বিআইপি’র যুগ্ম সম্পাদক পরিকল্পনাবিদ তামজিদুল ইসলাম বলেন, বরাদ্দের আউটপুট মূল্যায়ন জরুরি এবং সীমিত সম্পদ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন করতে স্থানিক পরিকল্পনার বিকল্প নেই। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিআইপি’র সভাপতি পরিকল্পনাবিদ ড. আদিল মুহাম্মদ খান, ভাইস প্রেসিডেন্ট-১ পরিকল্পনাবিদ সৈয়দ শাহরিয়ার আমিন, যুগ্ম সম্পাদক পরিকল্পনাবিদ তামজিদুল ইসলাম, বোর্ড সদস্য পরিকল্পনাবিদ উসওয়াতুন মাহেরা খুশি, পরিকল্পনাবিদ মোঃ আবু নাইম সোহাগ, এবং পরিকল্পনাবিদ মোঃ ফাহিম আবেদীন।